আল উম্মাহ একাডেমী একটি অনলাইন ভিত্তিক দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। দুনিয়ার নিয়ম ও ব্যবস্থাপনা ঠিক রাখার জন্য যেমন জাগতিক শিক্ষার প্রয়োজন, তেমনি দ্বীনের হেফাজতের জন্য এবং দুনিয়ার সব কাজ আল্লাহর সন্তুষ্টি মোতাবেক হওয়ার জন্য দ্বীনের জ্ঞান অর্জন করা ফরজ।
আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন:
فَلَوۡ لَا نَفَرَ مِنۡ کُلِّ فِرۡقَةٍ مِّنۡهُمۡ طَآئِفَةٌ لِّیَتَفَقَّهُوۡا
فِی الدِّیۡنِ وَ لِیُنۡذِرُوۡا قَوۡمَهُمۡ اِذَا رَجَعُوۡۤا اِلَیۡهِمۡ لَعَلَّهُمۡ
یَحۡذَرُوۡنَ
অতঃপর তাদের প্রতিটি দল থেকে কিছু লোক কেন বের হয় না, যাতে তারা দ্বীনের গভীর জ্ঞান
আহরণ করতে পারে এবং
আপন সম্প্রদায় যখন তাদের নিকট প্রত্যাবর্তন করবে, তখন তাদেরকে সতর্ক করতে পারে, যাতে তারা (গুনাহ থেকে)
বেঁচে থাকে। সুরা তাওবা ১২২
রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন:
طَلَبُ الْعِلْمِ فَرِيْضَةٌ عَلَى كُلِّ مُسْلِمٍ
প্রত্যেক মুসলমানের জন্য জ্ঞান অর্জন করা ফরজ।
সহীহ ইবনু মাজাহ্ ২২৪, বায়হাক্বী
রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অন্যত্র বলেন:
وَعَنْ عُثْمَانَ بْنِ عَفَّانَ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ ﷺ خَيْرُكُمْ مَنْ
تَعَلَّمَ الْقُرْآنَ وَعَلَّمَهُ - رواه البخاري
উসমান ইবনে আফফান (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়াসাল্লাম বলেছেন, তোমাদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যক্তি সেই, যে নিজে কুরআন শিখে অপরকে শিক্ষা দেয়।
(বুখারী: ৫০২৭-৫০২৮)
দ্বীনি ইলম শিক্ষা করা যেহেতু প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ফরজ এবং কুরআন শিক্ষা কারী ও শিক্ষা দানকারী যেহেতু সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যক্তি,তাই একমাত্র আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি অর্জন ও তাঁর রাসুলের মুখনিঃসৃত বানী অনুসরণের লক্ষ্যে সর্বত্র দ্বীনের সঠিক জ্ঞান সহজতর মাধ্যমে পৌঁছে দেওয়ার জন্য আল উম্মাহ একাডেমীর সৃষ্টি।